রাকিব হাসান, প্রতিনিধি মাদারীপুর
মাদারীপুর জেলার কালকিনি উপজেলাতে পারিবারিক কলহের জের ধরে জামিলা নামের এক ১৪দিনের নবজাত শিশুকে পানিতে ফেলে হত্যা করে, পাষাণ মা। আজ বিকালে ঐ নবজাত শিশুর লাশ উদ্ধার করেছে কালকিনি থানার পুলিশ।
পুলিশ ও স্হানীয় লোকজনের তথ্য অনুযায়ী জানা গেল,কালকিনি পৌর এলাকার ঠেঙ্গামাড়া গ্রামের ছত্তার সরদারের ছেলে সুজন সরদারের সঙ্গে শিকারমঙ্গল গ্রামের হারুন বেপারীর মেয়ে ময়না বেগমের সাথে প্রায় ৪বছর আগে বিয়ে হয়। তাদের বিয়ের পর সংসারে প্রথম একটি কন্যা সন্তান হয়। তারপর ২য় কন্যা সন্তান জামিলা হয় ১৪দিন আগে। তাদের উভয় সন্তান মেয়ে হওয়া নিয়ে স্বামী-স্ত্রীর মাঝে দ্বন্ধ চলে আসছে।
পুলিশ ও স্হানীয় লোকজনের তথ্য অনুযায়ী জানা গেল,কালকিনি পৌর এলাকার ঠেঙ্গামাড়া গ্রামের ছত্তার সরদারের ছেলে সুজন সরদারের সঙ্গে শিকারমঙ্গল গ্রামের হারুন বেপারীর মেয়ে ময়না বেগমের সাথে প্রায় ৪বছর আগে বিয়ে হয়। তাদের বিয়ের পর সংসারে প্রথম একটি কন্যা সন্তান হয়। তারপর ২য় কন্যা সন্তান জামিলা হয় ১৪দিন আগে। তাদের উভয় সন্তান মেয়ে হওয়া নিয়ে স্বামী-স্ত্রীর মাঝে দ্বন্ধ চলে আসছে।
স্বামী-স্ত্রীর দ্বন্ধর জের ধরে ময়না বেগম রাগন্তিত হয়ে তার ১৪ দিনের শিশু কন্যাকে বাড়ির পাশে একটি পুকুরে ফেলে দেয়। পরে কালকিনি থানা পুলিশ খবর পেয়ে নিহত জামিলার লাশ উদ্ধার করেন।
নিহত জামিলার বাবা সুজন সরদার বলেন, আমার সন্তানকে আমার স্ত্রী হত্যা করেছে।সন্তান আদি আল্লাহ দান এটিতে কাহার দেওয়ার সাধ্য নেই।
এ বিষয় পুলিশ জানতে চাইলে ময়নার মা রেহেনা বেগম বলেন, আমার মেয়ে ময়না এই হত্যা করেনি। আমার মেয়েকে বিপদে ফালানোর একটি অজুহাত। মা কি কখনো তার সন্তানকে মারতে পারে। এ ব্যাপারে কালকিনি থানার ওসি মোঃ মোফাজ্জেল হোসেন বলেন, আমরা নবজাত শিশুর হত্যার দায়ে অভিযুক্ত মা ময়নাকে আটক করেছি। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করার পরে জানতে পেরেছি,জামিলাকে তার মা ময়না বেগম হত্যা করেছে।
0 Comments